popularly known as Nirmalendu Gun , is a Bangladeshi poet and painter. In addition to poetry, he also wrote prose and travelogue. In his poems, these topics have been published mainly in the form of women's love, class struggle and anti-tyranny. In 1970, the first volume of poetry called Promangshan's blood became popular. Written in the historical context of this book, Hulia Poetry gained wide acceptance and later based on this, Tanvir Mokammel produced a trial film. Also, his freedom, how is the word of our poem to Bangladesh?Text to the secondary level textbook . He earned Bangla Academy in 1982, Ekushey Padak in 2001 and Independence Award in 2016 .

He is mainly a modern poet. Class struggle, anti-tyranny, love and women repeatedly came as the main subject of his poetry. Along with poetry, travel stories also wrote. Writing his own poetry and prose were his own words -

" Many times I feel more comfortable in prose rather than writing poetry. Especially in writing my autobiographical essay or travelogue,         I deeply believe that the prose prosecution that I am going to write is not in any way better than my poetry. If I think of poetry as my         daughter, then prose is son-in-law. They are both my children. If the girl of poetry, the son of the prose. "

Among the highly recited poetry - Hulia , unfinished poetry , man (like blood of 1970s), poetry of love of Africa (1986 world of Niranjan) - etc.

যিনি নির্মলেন্দু গুণ নামে ব্যাপক পরিচিত,তিনি একজন বাংলাদেশী কবি এবং চিত্রশিল্পী। কবিতার পাশাপাশি তিনি গদ্য এবং ভ্রমণকাহিনীও লিখেছেন। তাঁর কবিতায় মূলত নারীপ্রেম, শ্রেণি-সংগ্রাম এবং স্বৈরাচার বিরোধিতা, এ-বিষয়সমূহ প্রকাশ পেয়েছে। ১৯৭০ সালে প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রেমাংশুর রক্ত চাই প্রকাশিত হবার পর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এ-গ্রন্থের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লেখা হুলিয়া কবিতাটি ব্যাপক জরপ্রিয়তা অর্জন করে এবং পরবর্তীতে এর উপর ভিত্তি করে তানভীর মোকাম্মেল একটি পরীক্ষামূলক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। এছাড়াও তাঁর স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো কবিতাটি বাংলাদেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকে পাঠ্য। তিনি ১৯৮২ সালে বাংলা একাডেমী , ২০০১ সালে একুশে পদক এবং ২০১৬ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার অর্জন করেন।

তিনি প্রধানত একজন আধুনিক কবি। শ্রেণীসংগ্রাম, স্বৈরাচার-বিরোধিতা, প্রেম ও নারী তার কবিতার মূল-বিষয় হিসেবে বার বার এসেছে। কবিতার পাশাপাশি ভ্রমণ কাহিনীও লিখেছেন। নিজের লেখা কবিতা এবং গদ্য সম্পর্কে তার নিজের বক্তব্য হলো -

“ অনেক সময় কবিতা লেখার চেয়ে আমি গদ্যরচনায় বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করি। বিশেষ করে আমার আত্মজৈবনিক রচনা বা ভ্রমণকথা লেখার সময় আমি         গভীরভাবে         বিশ্বাস করি যে আমি যে গদ্যটি রচনা করতে চলেছি, তা আমার কাব্য-রচনার চেয়ে কোনো অর্থেই ঊনকর্ম নয়। কাব্যকে যদি আমি         আমার কন্যা বলে ভাবি, তবে         গদ্যকে পুত্রবৎ। ওরা দুজন তো আমারই সন্তান। কাব্যলক্ষ্মী কন্যা যদি, গদ্যপ্রবর পুত্রবৎ। ”

বহুল আবৃত্ত কবিতাসমূহের মধ্যে - হুলিয়া, অসমাপ্ত কবিতা, মানুষ (১৯৭০ প্রেমাংশুর রক্ত চাই), আফ্রিকার প্রেমের কবিতা (১৯৮৬ নিরঞ্জনের পৃথিবী) - ইত্যাদি অন্যতম।