He is an international scholar of the 20th century, an Islamic scholar, historian, writer and scholar. He composed more than 50 books in different languages. He is also known as "Ali Mian". 

The 1913 AD, December 5, the rayabereli the place was born. His father's name is Abdul Hai and mother's name Khayrunnessa. Both of his parents were descendants of Muhammad (peace be upon him) grandson Hasan Ras al - Allaah.  In 1923, he was only a son of less than 10 years of age. Meanwhile, the elder brother Maulana Abdul Ali Al Hasani and mother Khairun Nisa took charge of his education. Alai Mian Quran, Arabic and Urdu near the mother in childhoodThe primary language of language was obtained. Ali Mian started learning Arabic language in 1924 to Sheikh Khaleel bin Muhammad al-Ansari, and earned an accreditation in this language. Besides, he also read Arabic language and literature alongside his two disciples Shaikh Azizur Rahman and Shaikh Muhammad Talahar. In 1930, after completing the highest education in Arabic language and literature, Dr Taki-ud-Din came to Helalir in Nadawatul Ulama. In 1926, he was admitted to the University of Kanpur . During this time, he got acquaintance with all the people in Arabic due to his professionalism. And he traveled to different places as an interpreter with the guests coming from Arabia. In 1927, he was admitted to Lucknow University and from there he got a degree in Urdu language and literature. He studied English language from 1928 to 1930 . WhichHe was instrumental in collecting information directly from the English book written about Islam . In 1929, he was again recited in Nawdatul Ulama and he participated in the bidding of Allama Muhaddis Haider Hussain Khan, and completed his Sahihhion, Sunan Abu Daud and Tirmiji Sharif. To him, Ali Mian tafsir read part of the bayajirira also. Ali Mian reads the tafsir of some surahs selected to his teacher Khalil bin Muhammad. Besides, he also read tafsir of some parts of the Qur'an to Abdul hi Al Farooqi. However , according to the specific syllabus of Madrasa , he studied the entire Quran tafseer in Lahore in 1932 to Allama Mufassir Ahmad Ali Lahori. This year he has been living in Deoband Shaykhul Islam Allama Hussein Ahmad Madani for several months and hisSahih Bukhari and Sunan are present at the door of Tirmizi. Ali Mian reads the Ullum al-Qur'an and Tafsir to him. Besides, Ali Mian Shaykh Izzaz Ali has learned Tajzid near Fiqh and Qari Asghar Ali . 

তিনি বিংশ শতাব্দীর আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন একজন ইসলামিক চিন্তাবিদ, ঐতিহাসিক, লেখক এবং পন্ডিত ব্যক্তিত্ব। তিনি বিভিন্ন ভাষায় ৫০টিরও বেশি গ্রন্থ রচনা করেছেন। তিনি "আলী মিয়াঁ" নামেও পরিচিত।

১৯৩৪সালে তিনি দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায় শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং তাফসীর,হাদীস,যুক্তিবিদ্যা,আরবি সাহিত্য ও ইতিহাসের শিক্ষা দেন। ১৯৩৪সালে তিনি বিয়ে করেন। ১৯৩৯ সালে তিনি ভারতের বিভিন্ন জায়গায় সফর করেন। এইসফরের মাঝেই তিনি মাওলানা শায়খ আবদুল কাদির রায়পুরী এবং বিশিষ্ট ইসলাম প্রচারক মাওলানা মুহাম্মাদ ইলয়াস কান্ধলভীর সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং তাদেরকে নিজের কর্মজীবনের পরামর্শদাতারূপে গ্রহণ করেন। প্রথমোক্ত ব্যক্তির কাছে তিনি তাযকিয়াহ তথা আত্মশুদ্ধি বিষয়ক পরামর্শ গ্রহণ করতেন এবং দ্বিতীয় ব্যক্তির কাছে তিনি ধর্মপ্রচার ও সমাজ-সংস্কার বিষয়ক পরামর্শ গ্রহণ করতেন। সারা জীবন তিনি তাদের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখেন। শেষ জীবন পর্যন্ত তিনি ভারত ও পৃথিবীর অনেক দেশে সফর করেন। ১৯৪৩ সালে দীনী শিক্ষার জন্য তিনি “আন্জুমানে তা’লীমাতে দীন” নামক একটি এ্যসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে তিনি কোরআন ও হাদিসের ওপর বেশকিছু বক্তৃতা প্রদান করেন, যা আধুনিক শিক্ষিত সমাজে সাড়া ফেলে। ১৯৪৫ সালে তিনি নদওয়াতুল উলামার প্রশাসনিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সালে নদওয়াতুল উলামার তৎকালীন শিক্ষা বিভাগের পরিচালক সাইয়্যেদ সুলাইমান নদভীর অণুরোধে তিনি শিক্ষা বিভাগের উপপরিচালকের পদ গ্রহণ করেন এবং ১৯৫৪ সালে সুলাইমান নদভীর ইন্তেকালের পর তিনি শিক্ষা বিভাগের পরিচালক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ১৯৬৫ সালে বড়ভাই আব্দুল আলী আল হাসানীর মৃত্যুর পর তিনি নদওয়াতুল উলামার মহাসচিব নির্বাচিত হন। ১৯৫১ সালেই তিনি তাঁর বিখ্যাত আন্দোলন “পায়ামে ইনসানিয়্যাত” শুরু করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি আরবি পত্রিকা “আল-বাস” এবং ১৯৫৯ সালে “আর-রায়ীদ”এর সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালে আলী মিয়াঁ দামেশকে ‘আরবি ভাষা ইনস্টিটিউট’এর সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৯ সালে তিনি লখনৌতে “ইসলামিক গবেষণা ও প্রকাশনা সংস্থা” প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬২ সালে মক্কায় সৌদি আরবের গ্র্যান্ড মুফতী শায়খ মুহাম্মদ বিন ইবরাহীমের অণুপস্থিতিতে আলী মিয়াঁ “রাবেতাতুল ইসলাম”এর উদ্বোধনী অণুষ্ঠান পরিচালনা করেন। উক্ত অণুষ্ঠানে সৌদি আরবের শাসক সাউদ বিন আবদুল আজীজ,লিবিয়ার শাসক ইদরীস সেনুসীসহ আরো অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিরেন। এই অণুষ্ঠানেই তিনি “ সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে ইসলাম” শীর্ষক প্রবন্ধ পাঠ করেন। ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরামর্শ কমিটির একজন সদস্য ছিলেন। ১৯৬৮ সালে সৌদী শিক্ষামন্ত্রীর পক্ষ থেকে রিয়াদ বিশ্ববিদ্যালয়ের শরীয়াহ বিভাগের পাঠ্যসূচী প্রণয়নে পরামর্শ দেয়ার জন্য তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। ১৯৮০ সালে জর্দান আরবি একাডেমির একজন সদস্য নির্বাচিত হন। এই বছরই তিনি ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৪ সালে তিনি "বিশ্ব ইসলামী সাহিত্য সংগঠন"এর মহাপরিচালক নির্বাচিত হন। ১৯৮৪ সালে এবং ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশ সফর করেন।